আমরা যেসকল সেবা দিচ্ছি
পায়ুপথে ও কোলনে হওয়া যেকোনো সমস্যায় আমরা চিকিৎসা সেবা দিয়ে থাকি।
প্রাথমিক পরামর্শঃ
পায়ুপথের কিছু সমস্যা প্রাথমিক পরামর্শের মাধ্যমে সমাধান করা যায়। তাই রোগী যদি পায়ুপথে যেকোনো সমস্যা অনুভব করলে শুরুতেই আমাদের কাছে আসেন তখন আমরা কিছু পরামর্শ দিয়ে থাকি। রোগী পরামর্শমত চললেই কোনো চিকিৎসা বা ঔষদপত্র ছাড়াই সেরে উঠেন।
বিনা অপারেশনে চিকিৎসাঃ
পায়ু পথের অধিকাংশ সমস্যা বা রোগ নিরাময়ে আমরা বিনা অপারেশনে চিকিৎসা সেবা দিয়ে থাকি। তাই অযথা চিকিৎসা খরচ বৃদ্ধি পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
টেস্টঃ
পায়ু পথের রোগ নির্ণয়ে আমরা প্রক্টোসকপি টেস্ট করি, যা খুবই সহজ, ব্যথাহীন ও স্বল্পখরচের। এই পরীক্ষার মাধ্যমেই ৯০ ভাগ ক্ষেত্রে রোগ নির্ণয় করা যায়। খুবই কম ক্ষেত্রে অন্য টেস্ট করতে হয়।
সাধারণ সার্জারিঃ
পায়ু পথের কিছু সমস্যায় খুব সাধারণ সার্জারী করেই দীর্ঘদিন ভালো হতে চায় না এমন রোগ খুব অল্প কয়দিনেই সুস্থ করা যায়।
মেজর সার্জারিঃ
রেক্টামের অনেক ভেতরের দিকে কোনো সমস্যা পাওয়া গেলে বা ক্যানসার, টিউমার কিংবা বড় কোনো সমস্যায় মেজর অপারেশন করার প্রয়োজন হতে পারে।
পায়ুপথের যেকোনো সমস্যায় চিকিৎসা সেবাঃ
পাইল্স্, ফিশার, ফিস্টোলা সহ পায়ুপথে ও কোলনে হওয়া যেকোনো সমস্যায় আমরা চিকিৎসা সেবা দিয়ে থাকি।
২০ বছরের অধিক সময় ধরে বিনা অপারেশনে ও কম খরচে পায়ুপথের যে কোনো রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা সেবা দিচ্ছি।
ডাঃ মর্জিনা আক্তার ২০০৩ সালের অক্টোবরে ঢাকা পাইলস কেয়ার সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি মূলত অ্যানোরেক্টাল ডিজিজ, পাইলস এবং ফিস্টুলার চিকিৎসক। তিনি ২০ বছরের অধিক সময় ধরে শতভাগ সফলতার সাথে উক্ত বিভাগে চিকিৎসা সেবা প্রদান করছেন। ঢাকা পাইলস কেয়ার সেন্টারের পূর্বের নাম ছিল বারিধারা পাইলস কিউর সেন্টার। ঢাকা পাইল্স্ কেয়ার সেন্টারে শুরু থেকেই সফলতার সাথে বিনা অপারেশনে ও কম খরচে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হচ্ছে। অত্যাধুনিক যন্ত্রের সাহায্যে ব্যয়বহুল ও কষ্টদায়ক সার্জারী ছাড়াই পায়ু পথের রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়। গোপনীয়তা রক্ষা করতে মহিলাদের জন্য মহিলা ডাক্তার এবং পুরুষদের জন্য পুরুষ ডাক্তারের ব্যবস্থা আছে।
শতভাগ সফলতা
নারীদের জন্য মহিলা ডাক্তার
Trust us
Personalized Care That You Can Depend On
- Specialised Support Service
- Laser Vision Correction
- The Three Stages of a Disease
- Difficult Cystic Fibrosis Diagnosis
আমাদের সেবাসমূহ
পাইলস, ফিশার, ফিস্টোলা সহ পায়ুপথে ও কোলনে হওয়া যেকোনো সমস্যায় আমরা চিকিৎসা সেবা দিয়ে থাকি।
১. পাইল্স্/অর্শ-গেজ (Haemorrhoid)
২. অ্যানাল ফিসার (Anal Fissure)
৩. ফিস্টোলা (Fistula)
৪. অ্যানাল পলিপ (Anal Polyp)
৫. রেক্টাল পলিপ (Rectal Polyp)
৬. পেরিনিয়াল সাইনাস (Perineal Sinus)
৭. পেরিনিয়াল থ্রম্বোসিস (Perineal Thrombosis)
৮. পায়ুপথের মুখে ঘাঁ (Infection in Anus)
৯. অ্যানাল স্টেনোসিস (Anal Stenosis)
১০. পায়ুপথের পাশে ফোঁড়া (Perineal Abscess)
১১. রেক্টাল ফিসার (Rectal Fissure)
১২. সেন্টিনেল পাইল্স্ (Sentinel Piles)
১৩. পুরাতন আমাশয় (Chronic Dysentry)
১৪. পায়ুপথে চুলকানি (Itching in the Anus/Allergy)
কেনো আমাদের কাছে আসবেন?
আমরা বিগত ২০ বছর যাবত সফলতার সাথে বিনা অপারেশনে পাইলস রোগের চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছি। মহিলা ডাক্তার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত পাইলস রোগের চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান এটাই প্রথম।
Eye Testing And Surgery
Pediatric Health Services
Complete Medical Solutions
কলোরেক্টাল স্বাস্থ্য সেবা
ঢাকা পাইলস কেয়ার সেন্টার এর বিশেষত্ব
- ঢাকা পাইলস কেয়ার সেন্টার একটি স্বাস্থ্যসম্মত ও বিজ্ঞান সম্মত চিকিৎসালয়
- এখানে নিখুঁতভাবে ও কম খরচে রোগ নির্ণয় করা হয়
- রোগ নির্ণয়ের জন্য প্রথমেই হাজার হাজার টাকা ব্যয় করার প্রয়োজন হয় না
- ১-২ সপ্তাহের মধ্যে রোগ নিরাময় হয়
- রোগ নির্ণয়ে প্রকটোস্কপি পরীক্ষা করা হয় যা ব্যথাহীন এবং পূর্ব প্রস্তুতির প্রয়োজন হয় না
- রোগীর মুখের কথা শুনে চিকিৎসা দেয়া হয় না, রোগ নির্ণয় করে শতভাগ নিশ্চিত হয়েই চিকিৎসা দেয়া হয়
- পাইলস রোগের চিকিৎসা বিনা ব্যথা ও বিনা রক্তপাতেই সম্ভব
- শুধু পাইলস রোগই নয়, পায়ু পথের যেকোনো রোগেরই আমরা সঠিক ও নির্ভরযোগ্য সমাধান দিয়ে থাকি
আমাদের সম্পর্কে কিছু সেরা বাক্য
মানুষ আমাদের কেনো ভালোবাসে
ফাহিমা বেগম
উত্তরা, ঢাকা
"পাইল্সের সমস্যা নিয়ে ৪ বছর কষ্ট করার পর এক আত্নীয়ের মাধ্যমে ঢাকা পাইল্স্ কেয়ারে চিকিৎসা নিতে আসি। প্রায় ১ মাসের চিকিৎসায় আলহামদুলিল্লাহ্ আরোগ্য লাভ করি। এতো কম খরচে এতো আন্তরিক সেবা পাওয়ায় আমি মন থেকে কৃতজ্ঞ।"
বাবুল মিয়া
হাতিয়া, নোয়াখালী
"আমার ৫ বছর বয়সী ছেলে পায়খানার সময় একটি গোটার মত বের হত ও প্রচুর রক্ত যেত। অনেক ডাক্তার দেখিয়েছি, প্রত্যেকেই বলেছে অপারেশন করতে হবে। মায়া ফার্মের পরিচয়ে ঢাকা পাইল্স কেয়ার সেন্টারে গিয়ে চিকিৎসা নিয়ে ৭ দিনেই সুস্থ হয়।"