ডাঃ মর্জিনা আক্তার ২০০৩ সালের অক্টোবরে ঢাকা পাইলস কেয়ার সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি মূলত অ্যানোরেক্টাল ডিজিজ, পাইলস এবং ফিস্টুলার চিকিৎসক। তিনি ২০ বছরের অধিক সময় ধরে শতভাগ সফলতার সাথে উক্ত বিভাগে চিকিৎসা সেবা প্রদান করছেন। ঢাকা পাইলস কেয়ার সেন্টারের পূর্বের নাম ছিল বারিধারা পাইলস কিউর সেন্টার। ঢাকা পাইল্স্ কেয়ার সেন্টারে শুরু থেকেই সফলতার সাথে বিনা অপারেশনে ও কম খরচে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হচ্ছে। অত্যাধুনিক যন্ত্রের সাহায্যে ব্যয়বহুল ও কষ্টদায়ক সার্জারী ছাড়াই পায়ু পথের রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়। গোপনীয়তা রক্ষা করতে মহিলাদের জন্য মহিলা ডাক্তার এবং পুরুষদের জন্য পুরুষ ডাক্তারের ব্যবস্থা আছে।
Pride in professional service
আপনার কিছু জানার আছে?
উত্তরঃ মানব শরীরের পরিপাকতন্ত্রের সর্বনিন্ম অংশ হচ্ছে রেক্টাম। এ রেক্টামের চারপাশের রক্তনালী বা শিরা উপশিরা গুলি বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা ও চাপের কারণে কিছু মাংসপেশীসহ ফুলে ওঠে, ক্ষেত্র বিশেষে ঝুলে পড়ে, এই ফুলে ওঠা বা ঝুলে পড়াকে পাইল্স্ রোগ বলে।
উত্তরঃ পায়ু পথের ভিতরের দিকে নরম তুলতুলে মাংস অনুভব হবে, পায়খানার আগে বা পরে মাঝে মাঝে তাজা রক্তক্ষরণ হবে।
উত্তরঃ যেকোনো বয়সে হতে পারে তবে ৩০ এর পরে বেশী হয়।
উত্তরঃ না। লক্ষণগুলো প্রায় একই রকম।
উত্তরঃ সাধারণত পায়খানা অনিয়মিত হওয়া, শক্ত হওয়া, ঘন ঘন আমাশয় বা ডায়রিয়ায় ভুগতে থাকা, অপেক্ষাকৃত কম পরিশ্রম করা।
উত্তরঃ না। প্রাথমিকভাবে পাইল্স্ রোগে কোনো ব্যথা হয় না।
উত্তরঃ দীর্ঘদিন যাবত পাইলস রোগের যদি কোন চিকিৎসা করা না হয়, প্রায় যদি রক্তক্ষরণ হয়, যদি ব্লিডিং পয়েন্ট গুলো বড় হয়ে যায় ও চারপাশে যদি ক্ষত (ইনফেকশন) হয় তখন ব্যথা হইতে পারে।
সেবার সংখ্যার সাথে সেবার মান সমন্বয় করে সময়ের সাথে আমরা আমাদের সেবার মান আরো নিখুত ও সমৃদ্ধ করতে বদ্ধ পরিকর
ক্রম-বর্ধমান রোগীর চাপের কথা বিবেচনায় রেখে আমরা আরো মেধাবী ও দক্ষ্য ডাক্তারদের আমাদের প্রতিষ্ঠানে সংযুক্ত করার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি
প্রযুক্তির উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে আমরা ও আমাদের প্রতিষ্ঠানে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি সংযোজন করছি।
আমাদের সম্পর্কে কিছু সেরা বাক্য
উত্তরা, ঢাকা
"পাইল্সের সমস্যা নিয়ে ৪ বছর কষ্ট করার পর এক আত্নীয়ের মাধ্যমে ঢাকা পাইল্স্ কেয়ারে চিকিৎসা নিতে আসি। প্রায় ১ মাসের চিকিৎসায় আলহামদুলিল্লাহ্ আরোগ্য লাভ করি। এতো কম খরচে এতো আন্তরিক সেবা পাওয়ায় আমি মন থেকে কৃতজ্ঞ।"
হাতিয়া, নোয়াখালী
"আমার ৫ বছর বয়সী ছেলে পায়খানার সময় একটি গোটার মত বের হত ও প্রচুর রক্ত যেত। অনেক ডাক্তার দেখিয়েছি, প্রত্যেকেই বলেছে অপারেশন করতে হবে। মায়া ফার্মের পরিচয়ে ঢাকা পাইল্স কেয়ার সেন্টারে গিয়ে চিকিৎসা নিয়ে ৭ দিনেই সুস্থ হয়।"
আস্থা রাখুন
২০ বছরের অধিক সময় ধরে বিনা অপারেশনে ও কম খরচে পায়ু পথে যে কোনো রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা সেবা দিচ্ছি।